"আম্মা পারা: সূরা আন-নাবা' থেকে সূরা আল-ফাতিহা পর্যন্ত সূরার বর্ণনা"
Inhouse product
-
৳640.00
৳890.00 -
৳950.00
৳1,500.00 -
৳122.00
৳160.00 -
৳1,050.00
৳1,225.00 -
৳161.00
৳230.00
Reviews & Ratings
বই: (৩০ তম পারা ) "আম্মা পারা: সূরা আন-নাবা' থেকে সূরা আল-ফাতিহা পর্যন্ত সূরার বর্ণনা"
লেখকঃ শাইখ আব্দুর রহমান বিন মুবারক আলী
সম্পাদকঃ মোহাম্মাদ ইমাম হোসাইন কাম্রুল
প্রকাশনী: ইমাম পাবলিকেশন্স লিঃ ঢাকা
বিষয়:ইসলাম / কুরআন মাজিদ
পৃষ্ঠাঃ ৩৯২
কভার ঃ পেপারব্যাক
বর্ণনা:
"আম্মা
পারা, কোরআনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, সূরা আন-নাবা' থেকে সূরা আল-ফাতিহা পর্যন্ত সূরাগুলির
বিস্তারিত বর্ণনা প্রদান করে। এই তালিকায় প্রতিটি সূরার বিষয়বস্তু, এর শিক্ষা এবং গুরুত্ব
সম্পর্কে ৯০ শব্দের মধ্যে বর্ণনা করা হয়েছে। সূরাগুলি কিয়ামতের দিন, মানুষের পুনরুত্থান,
সৎ ও অসৎকর্মের পরিণতি, আল্লাহর শক্তি, এবং ঈমানদারদের পুরস্কার নিয়ে আলোচনা করে। এটি
পাঠকদের কোরআনের মৌলিক বার্তা এবং এর তাৎপর্য সম্পর্কে গভীর ধারণা প্রদান করে।"
১.
সূরা আন-নাবা' (৭৮:১-৪০)
বিষয়বস্তু: কিয়ামতের দিন, মানুষের পুনরুত্থান
এবং সৎ ও অসৎকর্মের
পরিণতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটিতে
আল্লাহর সৃষ্টি এবং কিয়ামতের ভয়াবহতা
তুলে ধরা হয়েছে। মানুষের
আমলের পরিণতি কেমন হবে এবং
আল্লাহর শক্তির ওপর গুরুত্বারোপ করা
হয়েছে।
কেন পড়বেন: কিয়ামতের ভয়াবহতা ও আল্লাহর শক্তি
সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পায় এবং মানুষের
কৃতকর্মের পরিণতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।
২.
সূরা আন-নাজিয়াত (৭৯:১-৪৬)
বিষয়বস্তু: কিয়ামতের দিন, মানুষের পুনরুত্থান
এবং আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। এতে কিয়ামতের ভয়াবহতা
এবং সৎকর্মী ও অসৎকর্মীর পরিণতি
তুলে ধরা হয়েছে।
কেন পড়বেন: কিয়ামতের দিন এবং আল্লাহর
প্রতি বিশ্বাসের গুরুত্বের শিক্ষা পাওয়া যায়। মানবজীবনের উদ্দেশ্য
এবং পরকালের চিত্র বোঝা সহজ হয়।
৩.
সূরা আবাস (৮০:১-৪২)
বিষয়বস্তু: নবী মুহাম্মদ (সা.)
এর সাথে সম্পর্কিত কিছু
ঘটনা এবং মানুষের আচরণ
ও তার পরিণতি নিয়ে
আলোচনা করা হয়েছে। এই
সুরাটি নবীর প্রতি বিরূপ
আচরণ এবং মুমিনদের প্রতি
দয়ার শিক্ষা প্রদান করে।
কেন পড়বেন: নবীর আদর্শ চরিত্র
এবং মানুষের আচরণের পরিণতি সম্পর্কে শিক্ষা লাভ করা যায়।
৪.
সূরা তাকভির (৮১:১-২৯)
বিষয়বস্তু: কিয়ামতের দিন সূর্যের অন্ধকার
হওয়া এবং মানুষের হিসাব
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটিতে
কিয়ামতের ভয়াবহতা এবং মানুষের কার্যকলাপের
বিচার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
কেন পড়বেন: কিয়ামতের দিন এবং মানুষের
বিচার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।
৫.
সূরা ইনফিতার (৮২:১-১৯)
বিষয়বস্তু: পৃথিবীর শেষ এবং কিয়ামতের
দিন মানুষের কৃতকর্মের হিসাব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
মানুষের আমলের গুরুত্ব এবং কিয়ামতের দিনের
পরিণতি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করে।
কেন পড়বেন: কিয়ামতের দিন এবং মানুষের
আমলের গুরুত্ব বোঝা যায়।
৬.
সূরা মুত্তফফিন (৮৩:১-৪৬)
বিষয়বস্তু: পরিমাপ ও ওজনের সঠিকতা;
পাপী ও সৎকর্মীর পরিণতি
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এই
সুরাটি ন্যায়বিচার ও সততার গুরুত্ব
তুলে ধরে এবং পাপী
ও সৎকর্মীর পার্থক্য বোঝায়।
কেন পড়বেন: ন্যায়বিচার এবং সততার গুরুত্ব
সম্পর্কে শিক্ষা পাওয়া যায়।
৭.
সূরা ইনশিকাক (৮৪:১-২৫)
বিষয়বস্তু: পৃথিবীর শেষ এবং কিয়ামতের
দিন মানুষের কাজের ফলাফল নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। সুরাটি মানুষের আমলের ফল এবং কিয়ামতের
দিনের ভয়াবহতা সম্পর্কে সচেতন করে।
কেন পড়বেন: কিয়ামতের দিন এবং মানুষের
আমল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।
৮.
সূরা বুরুজ (৮৫:১-২২)
বিষয়বস্তু: ঈমানদারদের অত্যাচার এবং তাদের পুরস্কার;
আল্লাহর শক্তি নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। সুরাটি ঈমানদারদের প্রতি আল্লাহর পুরস্কার এবং তাঁর শক্তির
অভিব্যক্তি তুলে ধরে।
কেন পড়বেন: ঈমানদারদের প্রতি আল্লাহর পুরস্কার এবং শক্তি সম্পর্কে
ধারণা পাওয়া যায়।
৯.
সূরা তারিক (৮৬:১-১৭)
বিষয়বস্তু: আল্লাহর শক্তি, মানব জীবনের উদ্দেশ্য
এবং কিয়ামতের আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটিতে
মানুষের সৃষ্টি এবং জীবনের উদ্দেশ্য
সম্পর্কে আলোচনার পাশাপাশি আল্লাহর শক্তি ও কিয়ামতের গুরুত্ব
তুলে ধরা হয়েছে।
কেন পড়বেন: আল্লাহর শক্তি এবং কিয়ামতের গুরুত্ব
সম্পর্কে শিক্ষা পাওয়া যায়।
১০.
সূরা আল-আলা (৮৭:১-১৯)
বিষয়বস্তু: আল্লাহর সৃষ্টির মহিমা এবং মানুষের দায়িত্ব
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
আল্লাহর সৃষ্টির প্রশংসা এবং মানুষের দ্বায়িত্বের
ওপর গুরুত্ব দেয়।
কেন পড়বেন: আল্লাহর সৃষ্টির প্রশংসা এবং মানুষের দায়িত্বের
শিক্ষা পাওয়া যায়।
১১.
সূরা আল-ঘাশিয়া (৮৮:১-২৬)
বিষয়বস্তু: কিয়ামতের দিন এবং এর
ভয়াবহতা; ঈমানদারদের পুরস্কার নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। সুরাটি কিয়ামতের দিন কীভাবে সৎকর্মীরা
পুরস্কৃত হবে এবং অসৎকর্মীরা
কীভাবে শাস্তি পাবে তা বর্ণনা
করে।
কেন পড়বেন: কিয়ামতের ভয়াবহতা এবং পুরস্কারের শিক্ষা
পাওয়া যায়।
১২.
সূরা আল-ফজর (৮৯:১-৩০)
বিষয়বস্তু: আল্লাহর শাস্তি এবং পুরস্কার; ঈমানদারদের
জন্য শিক্ষা নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। সুরাটি আল্লাহর শাস্তি ও পুরস্কারের বিষয়টি
তুলে ধরে এবং ঈমানদারদের
পুরস্কারের বর্ণনা দেয়।
কেন পড়বেন: আল্লাহর শাস্তি ও পুরস্কার সম্পর্কে
সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।
১৩.
সূরা আল-বালাদ (৯০:১-২০)
বিষয়বস্তু: মহান শহর মক্কার
গুরুত্ব এবং মানুষের দায়িত্ব
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
মক্কার বিশেষত্ব এবং মানব জীবনের
দায়িত্ব সম্পর্কে আলোচনা করে।
কেন পড়বেন: মক্কার গুরুত্ব এবং মানুষের নৈতিক
দায়িত্ব সম্পর্কে শিক্ষা পাওয়া যায়।
১৪.
সূরা আশ-শামস (৯১:১-১৫)
বিষয়বস্তু: আল্লাহর সৃষ্টির মহিমা; মানুষের আমলের ফল নিয়ে আলোচনা
করা হয়েছে। সুরাটি আল্লাহর সৃষ্টির প্রশংসা করে এবং মানুষের
আমলের ফলাফল তুলে ধরে।
কেন পড়বেন: আল্লাহর সৃষ্টির প্রশংসা এবং আমলের ফলাফল
সম্পর্কে শিক্ষা পাওয়া যায়।
১৫.
সূরা লাইল (৯২:১-২১)
বিষয়বস্তু: রাত ও দিনের
গুরুত্ব এবং সৎকর্মের ফল
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
রাত ও দিনের গুরুত্ব
এবং সৎকর্মের প্রতি উৎসাহ প্রদান করে।
কেন পড়বেন: সৎকর্মের প্রেরণা এবং রাত ও
দিনের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।
১৬.
সূরা ধুহা (৯৩:১-১১)
বিষয়বস্তু: নবী মুহাম্মদ (সা.)
এর ধৈর্য এবং আল্লাহর সাহায্য
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
নবীর সংকটমুক্তি এবং আল্লাহর সাহায্যের
বিষয়ে আলোচনা করে।
কেন পড়বেন: নবীর ধৈর্য এবং
আল্লাহর সাহায্যের শিক্ষা পাওয়া যায়।
১৭.
সূরা আশ-শরহ (৯৪:১-৮)
বিষয়বস্তু: নবী মুহাম্মদ (সা.)
এর সংকটমুক্তির আশ্বাস এবং আল্লাহর সাহায্য
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
নবীর জন্য সহজতা এবং
আল্লাহর সহায়তার নিশ্চয়তা প্রদান করে।
কেন পড়বেন: নবীর সংকটমুক্তির আশ্বাস
এবং আল্লাহর সাহায্যের শিক্ষা পাওয়া যায়।
১৮.
সূরা তীন (৯৫:১-৮)
বিষয়বস্তু: মানুষের সৃষ্টির গুণাবলি এবং তার দায়িত্ব
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
মানুষের সৃষ্টির গুরুত্ব এবং তার নৈতিক
দায়িত্ব সম্পর্কে আলোচনা করে।
কেন পড়বেন: মানুষের সৃষ্টির গুণাবলি এবং দায়িত্ব সম্পর্কে
শিক্ষা পাওয়া যায়।
১৯.
সূরা আল-আলাক (৯৬:১-১৯)
বিষয়বস্তু: নবী মুহাম্মদ (সা.)
এর প্রথম ওহি এবং জ্ঞান
অর্জনের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। সুরাটি ওহির গুরুত্ব এবং
শিক্ষার বিষয়বস্তু তুলে ধরে।
কেন পড়বেন: ওহির গুরুত্ব এবং
জ্ঞান অর্জনের প্রেরণা পাওয়া যায়।
২০.
সূরা আল-ইকদার (৯৭:১-৫)
বিষয়বস্তু: লাইলাতুল কদরের মহিমা এবং এর গুরুত্ব
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
লাইলাতুল কদরের বিশেষত্ব এবং এটি উপলব্ধির
গুরুত্ব তুলে ধরে।
কেন পড়বেন: লাইলাতুল কদরের গুরুত্ব এবং এর উপলব্ধির
প্রেরণা পাওয়া যায়।
২১.
সূরা আল-বাইনা (৯৮:১-৮)
বিষয়বস্তু: নবী মুহাম্মদ (সা.)
এর নবুয়্যত এবং ঈমানদারদের পুরস্কার
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
নবী মুহাম্মদ (সা.) এর নবুয়্যত
এবং ঈমানদারদের পুরস্কার বর্ণনা করে।
কেন পড়বেন: নবী মুহাম্মদ (সা.)
এর নবুয়্যত এবং ঈমানদারদের পুরস্কার
সম্পর্কে শিক্ষা পাওয়া যায়।
২২.
সূরা আল-জলযালা (৯৯:১-৮)
বিষয়বস্তু: পৃথিবীর শেষ এবং কিয়ামতের
দিন সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
পৃথিবীর শেষ এবং কিয়ামতের
দিনের ভয়াবহতা তুলে ধরে।
কেন পড়বেন: কিয়ামতের ভয়াবহতা এবং পৃথিবীর শেষ
সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।
২৩.
সূরা আল-আদিয়াত (১০০:১-১১)
বিষয়বস্তু: ঘোড়ার গুন এবং মানুষের
ধন্যবাদহীনতা নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। সুরাটি মানুষের ধন্যবাদহীনতা এবং আল্লাহর প্রতি
কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব তুলে ধরে।
কেন পড়বেন: মানুষের ধন্যবাদহীনতা এবং আল্লাহর প্রতি
কৃতজ্ঞতা সম্পর্কে শিক্ষা পাওয়া যায়।
২৪.
সূরা আল-কারিআ (১০১:১-১১)
বিষয়বস্তু: কিয়ামতের দিন এবং পাপীদের
শাস্তি নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। সুরাটি কিয়ামতের ভয়াবহতা এবং পাপীদের শাস্তির
বিস্তারিত বর্ণনা করে।
কেন পড়বেন: কিয়ামতের ভয়াবহতা এবং পাপীদের শাস্তি
সম্পর্কে শিক্ষা পাওয়া যায়।
২৫.
সূরা আল-তাকাসুর (১০২:১-৮)
বিষয়বস্তু: দুনিয়ার দাম্পত্যতা এবং আখিরাতের গুরুত্ব
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
দুনিয়ার অস্থায়িত্ব এবং আখিরাতের প্রস্তুতির
প্রেরণা দেয়।
কেন পড়বেন: দুনিয়ার অসারতা এবং আখিরাতের প্রস্তুতির
গুরুত্ব সম্পর্কে শিক্ষা পাওয়া যায়।
২৬.
সূরা আল-আসর (১০৩:১-৩)
বিষয়বস্তু: সময়ের গুরুত্ব এবং সৎকর্মের গুরুত্ব
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
সময়ের মূল্য এবং সৎকর্মের গুরুত্ব
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করে।
কেন পড়বেন: সময়ের গুরুত্ব এবং সৎকর্মের শিক্ষা
পাওয়া যায়।
২৭.
সূরা আল-হুমাজাহ (১০৪:১-৯)
বিষয়বস্তু: বদনাম করা এবং তার
পরিণতি নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। সুরাটি বদনাম করার শাস্তি এবং
মানুষের সামাজিক আচরণের গুরুত্ব তুলে ধরে।
কেন পড়বেন: বদনাম করা এবং এর
পরিণতির শিক্ষা পাওয়া যায়।
২৮.
সূরা আল-ফিল (১০৫:১-৫)
বিষয়বস্তু: আল্লাহর শক্তি এবং আব্রাহার বাহিনীর
শাস্তি নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। সুরাটি আল্লাহর শক্তি এবং আব্রাহার বাহিনীর
শাস্তির বিস্তারিত বর্ণনা করে।
কেন পড়বেন: আল্লাহর শক্তি এবং শাস্তি সম্পর্কে
শিক্ষা পাওয়া যায়।
২৯.
সূরা কুরাইশ (১০৬:১-৪)
বিষয়বস্তু: কুরাইশদের সুরক্ষা এবং আল্লাহর পক্ষ
থেকে আশীর্বাদ নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। সুরাটি কুরাইশদের সুরক্ষা এবং আল্লাহর আশীর্বাদ
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করে।
কেন পড়বেন: কুরাইশদের সুরক্ষা এবং আল্লাহর আশীর্বাদ
সম্পর্কে শিক্ষা পাওয়া যায়।
৩০.
সূরা আল-ফাতিহা (১:১-৭)
বিষয়বস্তু: কোরআনের প্রথম সূরা; আল্লাহর প্রশংসা, দয়া, ও পথপ্রদর্শন
নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সুরাটি
প্রার্থনার মূল স্তম্ভ এবং
আল্লাহর নির্দেশনা প্রদান করে।
কেন পড়বেন: প্রতিদিনের নামাজের অংশ হিসেবে এবং
আল্লাহর প্রশংসা ও নির্দেশনার জন্য
গুরুত্বপূর্ণ
Frequently Bought Products
সহজ কোরআন আরবী, অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ
সূরা আল কাহফ থেকে সূরা আল মুমিনুন ৮ খন্দ
সূরাভিত্তিক তাফসীর আল ইমরান
"সূরা আন-আম ও সূরা আল-আরাফ: ৫ খণ্ড
সূরা আন নুর থেকে সূরা আর রূম ৯ম খণ্ড ( সূরা ভিত্তিক তাফসীর )
"সূরা আল-মুলক থেকে আল-মুরসালাত - ২৯ তম পারা
বই : তাফসীর ইবনে কাসীর (১৭ তম খণ্ড)
তাফসীর ইবনে কাসীর (১৮ তম খণ্ড)
Product Queries (0)
Login Or Registerto submit your questions to seller
Other Questions
No none asked to seller yet
-
৳640.00
৳890.00 -
৳950.00
৳1,500.00 -
৳122.00
৳160.00 -
৳1,050.00
৳1,225.00 -
৳161.00
৳230.00